Waters of LifeBiblical Studies in Multiple Languages |
|
Home Bible Treasures Afrikaans |
This page in: -- Albanian -- Arabic -- Armenian -- BENGALI -- Burmese -- Cebuano -- Chinese -- Dioula? -- English -- Farsi? -- French -- Georgian -- Greek -- Hausa -- Hindi -- Igbo -- Indonesian -- Javanese -- Kiswahili -- Kyrgyz -- Malayalam -- Peul -- Portuguese -- Russian -- Serbian -- Somali -- Spanish -- Tamil -- Telugu -- Thai -- Turkish -- Twi -- Urdu -- Uyghur? -- Uzbek -- Vietnamese -- Yiddish -- Yoruba
Previous Lesson -- Next Lesson যোহন - নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলছে
যোহন বর্ণীত মসিহের নাজাতের বারতার সুসমাচার ওপর অধ্যয়ন
দ্বিতীয় খণ্ড - নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলিতেছে (যোহন ৫:১ - ১১:৫৪)
সি - জেরুজালেমে ঈসা মসিহের শেষ যাত্রা (যোহন ৭:১ - ১১:৫৪) -- অন্ধকার ও নূরের পৃথককরণ
৪. লাসারের পুনুরুত্থান ও তার উদ্ভুদ ফলাফল (যোহন ১০:৪০ - ১১:৫৪)
ঘ) ইহুদি পরিষদ কর্তৃক ঈসা মসিহের মৃতু্য দণ্ডাদেশ (যোহন ১১:৪৫-৫৪)যোহন ১১:৪৫ মৃতু্যর পর লাসার পুনরায জীবিত হয়ে খেতে পান করতে এবং কথা বলতে লাগলো৷ লোকেরা তার সাথে জীবন্ত অবস্থায় রাস্তায় এবং বাড়ীতে দেখা করতে লাগলো৷ অনেকেই ঈসা মসিহের মহিমা দেখে বিস্ময়ে স্তম্ভিত হলো এবং বিশ্বাস করলো যে তিনিই নাজাত-দাতা, জীবন্ত খোদার পুত্র৷ এইবাবে সাহাবিরা বহুগুনে বৃদ্ধি পেল এবং লোকেরা মরিয়ামের বাড়েিত ঈসা মসিহের সাথে লাসারকে দেখতে ভীড় করলো৷ যোহন ১১:৪৬-৪৮ যারা মোজেজা দেখেছিল তাদের মধ্যে কেউ কেউ ঈসা মসিহের কার্যকলাপের বিষয়ে খবরাখবর দিতে দ্রুত ফরিশিদের কাছে গেল৷ তারা তখনও অবিশ্বাসী ছিল এবং তাদের ওপর প্রভুর বিচারের আভাস 'ধনী লোকের' রূপক কাহিনীর মধ্যে দেওয়া হয়েছিল, যাদেরকে ইব্রাহিম বলেছিলেন, 'তারা যদি মুসা এবং নবীদের কথা না শোনে তাহলে যে মৃতকে পুনুরুত্থিত করেছে তাকে অস্বীকার করবে' (লুক ১৬ : ৩১)৷ খোদার রুহ পাথর হৃদয়কে পরিবর্তন করতে পারে না যে ঈসা মসিহের ওপর ঈমান আনতে অস্বীকার করে এমন কি যদি সব থেকে শক্তিশারী মোজেজাও তাদের দেখানো হয়৷ ধমর্ীয় বিষয়ে উচ্চ পরিষদের ফরিশিদের বিশাল প্রভাব ছিল৷ এতেঠ বেশি ছিল যে প্রধান ঈমামেরা তাদের অনুরোধ কাঁদিত৷ সত্তরজন সদস্যকে এই বিষয়ে আলোচনা করতে ডাকা হয়েছিল৷ সন্দুকীয়রা যারা পুনুরুত্থানকে অস্বীকার করে তারও পরিষদের এই উদ্দ্যেগকে স্বাগত জানায়৷ সদস্যরা সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি এবং বিভ্রান্ত ছিল যেহেতু গ্রেফতার করার মতো কোন কাজ ঈসা মসিহ করেননি৷ যাইহোক ঈদুল ফেসাখের আগে লোকদের মধ্যে একটি খ্রিষ্টীয় জাগরণ ঘটেছিল যখন হাজার হাজার তীর্থ যাত্রীরা রাজধানীতে জড় হয়েছিল৷ যখন বিতর্ক শুরু হলো পরিষদের সদস্যরা ঈসা মসিহকে কেবল একজন মানুষ যিনি খোদার লোক নন অথবা কোন নবী নন এই বলে আখ্যা দিল৷ এটাকে অস্বীকার করা সত্বেও তারা তার বিস্ময়কর মোজেজাকে অগ্রাহ্য করতে পারেনি৷ সভাতে অনুষ্ঠিত কার্যবিবরণীর সময় পরিষদের চারপাশে আতঙ্ক বিরাজ করছিল কারণ রাজকীয় ক্ষমতা এই বিষয়টি লক্ষ্য করতে পারে এবং তাকে হস্তক্ষেপ করতে পারে৷ একটা লোককে ঘিরে অনেক লোকের সমাগম যে নাজাতদাতার মতো মোজেজা সম্পাদন করেছিল তারজন্য একটা বিদ্রোহের ঝুঁকিও ছিল৷ এতে করে রোমীয়রা এবাদত খানাকে বাতিল ঘোষণা করতে পারতো যা খোদার বাসস্থান ছিল৷ তখন এবাদত খানার কার্যাবলি প্রার্থনা পশু উত্সর্গ এবং আশির্বাদের কাজ বন্ধ হয়ে যেত৷ যোহন ১১:৪৯-৫২ যখন পরিষদের মধ্যে সন্দেহও বিশৃঙ্খলা তুঙ্গে উঠলো, প্রধান ঈমাম কাইয়াফা দাড়ালেন এবং জাতির নেতাদের আক্রমণ করতে শুরু করলেন এবং তাদেরকে অজ্ঞতা ও চিন্তাহীনতার জন্য দোষারোপ করতে লাগলেন৷ তার এ কথাগুলো বলার কিচু অধিকার ছিল যেহেতু ছিলেন পরিষদের সভাপতি এবং মর্যাদায় প্রধান ঈমাম৷ তাকে তৈল দ্বারা অভিসিক্ত করা হয়েছিল যা ছিল পবিত্রতার প্রতীক কিন্তু তিনি ছিলেন একজন ঈসা মসিহের শত্রু৷ পাক-রুহ দ্বারা পূর্ণ হওয়ার তিনি প্রত্যাশী ছিলেন কারণ জাতির নেতা হিসেবে খোদা তার মাধ্যমে কথা বলতে চেয়েছিলেন৷ তবুও তিনি ভূল এবং খেয়ালের পথ অনুসরণ করছিলেন৷ লোকদের কাছে প্রধান ঈমাম হিসেবে সম্পৃক্ত থাকার কারণে নিজেকে নবীর ভূমিকায় অবতীর্ণ করেছিলেন, তিনি সকল লোকদের মূর্খ বলে বর্ণনা করলেন৷ এক ধরনের বিষন্ন রুহ যা কাইয়াফার মধ্যে কথা বলেছিল এবং তা প্রকাশিত হয়েছিল, কারণ শয়তান তার মধ্য দিয়ে কথা বলেছিল যা আপাত দৃষ্টিতে খোদার উদ্দেশ্য পূর্ণ করেছিল, কিন্তু বাস্তবে খোদার বিরুদ্ধাবাদী ছিল৷ নিঃসন্দেহে লোকদের পরিবর্তে অবশ্যই প্রাণ দেবেন যাতে করে তারা খোদার ক্ষোভ থেকে নিস্কৃতি এবং অনন্ত জীবন পায়৷ কিন্তু শয়তানের মুখপাত্র এগুলো বলছিল রাজনৈতিক কারণে যেমন, 'রোমীয়দের ক্ষোভ থেকে আমাদের মুক্তির জন্য ঈসা মসিহকে মরতে দাও৷' এই নারকীয় ভবিষত বাণীর সাথে ঈসা মসিহের বাক্য যথাযথভাবে মিলে যায় তাহলো আধ্যাত্মিকভাবে অনেক ইহুদিদের পিতা শয়তান নিজেই ছিল কারণ সে একজন মিথু্যক এবং সকল মিথ্যার জনক৷ এই শয়তান সুলভ মানসিকতা সত্ত্বেও যোহন দেখেছিল যে কাইয়াকা একটি মন্দ উদ্দেশ্যকে প্রকাশ করেছে যা প্রত্যক্ষ না হলেও পরোক্ষভাবে বেহেশতি সত্য ছিল৷ কাইয়াফাকে এই ব্যাখ্যা দিতে হয়েছিল সবার মুক্তির জন্যই, ঈসা মসিহ মৃতু্যবরণ করবে এটা উপলব্ধি না করেই যা তার কর্তৃত্বপূর্ণ বাক্যের উচ্চতর অর্থ প্রকাশ করে৷ কাইফা ছিল মূর্খ এবং অপরিণাম দশর্ী ব্যক্তি, কারণ সে ঈসা মসিহকে বিশ্বাস করতো না এমনকি যদিও পাক-রুহ তাকে ঈসা মসিহের প্রায়শ্চিত্ত মূলক মৃতু্যর ব্যাপারে একটি বাক্য উচ্চারণ করতে চালিত করেছিল৷ সে তার নিজের কথার অর্থ উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছিল৷ কারণ সে বাস্তবিক পক্ষে সম্পূর্ণ রূপে বিপরীত কিছু চেয়েছিল৷ প্রচারক যোহন এই বক্তব্যের অর্থ অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যা দুনিয়ার জন্য উদ্ধার পর্বের বিষয় ছিল বৃহত্ পরিষদে৷ ঈসা মসিহ কেবল মাত্র তার নিজের লোকদের পাপের প্রায়শ্চিত্তের জন্য মৃতু্যবরণ করেননি কিন্তু গোটা জাতির মধ্যে সকল বিশ্বাসীদের জন্য তা করেছিলেন৷ সবাই, যারা তার ওপর ঈমান আনে তারা খোদার সন্তান, যেমন নাজাত দাতার ওপর তাদের আস্থার মধ্য দিয়ে তারা শক্তি ও গুণাবলীর সাথে অনন্ত জীবন লাভ করে৷ শুধুমাত্র ব্যক্তিগত মুক্তির জন্য আমাদের বিশ্বাসের উদ্দেশ্য নয় কিন্তু ঈসা মসিহের মধ্যে খোদার সকল সন্তানদের একত্রিত হওয়ার উদ্দেশ্যে৷ তার ভালোবাসা হলো রূহানীসত্তার ক্ষমতা ও প্রতীক৷ তার নাম তার অনুসারীদেরকে একত্রিত করে৷ যখনই তারা তাদের কেন্দ্রের সাথে মিলিত হয় তখন তারা একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়৷ আসুন আমরা জেগে উঠি এবং তার দিকে দ্রুত এসিয়ে যাই এটা উদঘাটন করতে যে, আমার খোদার পরিবারের ভাই এবং বোন, যা পার্থিব আত্মিয়তা থেকে বেশি ঘনিষ্টতর৷ '''যোহন ১১:৫৩-৫৪ ৬৩. ইে দিন হইতে ইহুদি নেতারা ঈসা মসিহকে মারিয়া ফেলিবার ষড়যন্ত্র করিতে লাগিলেন৷ ৫৪. সেইজন্য ঈসা মসিহ খোলাখুলিভাবে ইহুদিদের মধ্যে চলাফেরা বন্ধ করিয়া দিলেন, আর সেই জায়গা ছাড়িয়া মরু এলাকার নিকটে ইফায়িম নামে একটা গ্রামে চলিয়া গেলেন৷ সেখানে তিনি তাঁহার সাহাবিদের লইয়া থাকিতে লাগিলেন৷''' পরিষদের কেউ কেউ কাইয়াফর রূঢ় ভবিষ্যত বাণী করাতে বিক্ষুদ্ধ হয়েছিল কারণ তারা ঈসা মসিহের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল, কিন্ত বেশির ভাগের মধ্যে কথা বলেছিলেন বিপথগামী মৃতু্য দন্ডাদেশ দিতে এবং ঐ জাতিকে রক্ষা করতে৷ পরস্পর সম্মতিক্রমে পরিষদ দন্ডাদেশের ব্যাপারে সম্মতি দিল এবং ঈসা মসিহকে প্রাণদন্ড দেবার ব্যাপারে কাইয়াফার পরামর্শে সম্মত হলো৷ সন্দেহ ছিল না যে উপস্থিত কেউ কেউ যারা ন্যায়পরায়ণ ছিল তারা এই ব্যাপারে আপত্তি করেছিল কিন্তু তাদের কথায় কান দেয়নি৷ ছলনাকারী কাইয়াফা তাদেরকে ভূল পথে পরিচালিত করে ঈসা মসিহকে ধ্বংস করবার পরিকল্পনা করলো এবং এটা সে গোপনে করেছিল লোকদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা এড়াতে৷ ঈসা মসিহ এই ষড়যন্ত্রের কথা শুনেছিলেন এবং হয়তো বেহেশতি অন্তদৃষ্টির মাধ্যমে এই ব্যাপারে সচেতন ছিলেন৷ তিনি পরিষদের এখতিয়ার ভূক্ত অঞ্চলের বাইরে নাবলুসের পূর্বে জর্ডান উপত্যাকা অঞ্চলে চলে গেলেন, সেখানে তার সাহাবিদের সাথে তার আত্ম কোরবানি এবং পুনুরুত্থানের জন্য অপেক্ষা করছিলেন৷ রণক্ষেত্র স্পষ্ট হয়ে উঠলো৷ এবাদত-খানা ধৌত করনের ব্যাপারে ঈমামদের এবং আইনজ্ঞদের সাথে তার ঝগড়া যা ছিল বিশ্রামবারে আরোগ্যদানের ব্যাপার, এখন তা লাসারের পুনুরুত্থানের পর তুঙ্গে উঠলো৷ তাই লোকদের নেতারা তাত্ক্ষণিকভাবে উপকারী ঈসা মসিহকে মেরে ফেলতে সিদ্ধান্ত নিল৷ নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলছে কিন্তু অন্ধকার নূরকে জয় করতে পারেনি৷ প্রিয় ভাই, ঈসা মসিহ যে নূর আপনি কি তা দেখেছেন? তার সুসমাচার কি আপনার মনকে আলোকিত করেছে এবং আপনার হৃদয়কে নবায়ন করেছে? তার শাশ্বত জীবন কি আপনার ওপর এসেছে এবং তার রূহ কি আপনাকে অনুতাপ এবং পাপ স্বীকার করতে চালিত করেছে এবং আশির্বাদপুষ্ট ও পবিত্র করতে আপনার মধ্যে বিশ্বাস সৃষ্টি করেছে? নিজেকে ঈসা মসিহের রুহের কাছে উম্মুক্ত করুণ আপনাকে কাছে টানতে, আপনার জীবন এবং ভবিষ্যতকে তার কাছে সমর্পণ করুণ যাতে করে আপনি অনিচ্ছাকৃতভাবে ঈসা মসিহের শত্রুদের তাদের বিচার সম্পর্কে সম্মতি না দেন৷ বরং তার সাহাবিদের সাথে যোগ দিন এবং পবিত্রজনকে জানুন যাতে করে আপনি স্বীকার করতে পারেন, 'আমরা তার মহিমা অবলোকন করেছি, যা কেবল পিতার একজাতের মহিমা যা ছিল রহমতো ও সত্যে পূর্ণ৷' প্রার্থনা: প্রভু ঈসা মসিহ, তোমাকে ধন্যবাদ দেই যে তুমি বিপদের সময় সত্যকে অস্বীকার করনি; তুমি তোমার বেহেশতি পিতাকে সব সময়ই মহিমান্বিত করেছ৷ আমাদের দুর্বল বিশ্বাসের জন্য এবং অবহেলার জন্য আমাদেরকে ক্ষমা কর৷ আমাদেরকে পিতার সহভাগীতার মধ্যে টেনে নাও, অনন্ত জীবনে বাস করতে এবং তোমাকে সেবা করতে যা কখনো শেষ হবে না৷ তোমার গৌরবময় রহমতের জন্য আমার জীবনকে প্রশংসার যোগ্য করে তোলো৷ প্রশ্ন: ৭৯. ইহুদি পরিষদ ঈসা মসিহকে কেন হত্যা করেছিল?
QUIZ - 4প্রিয় পাঠক, ৬৩. ইহুদিদের কাছে ঈসা মসিহ কীভাবে প্রমাণ করলেন যে তারা ইব্রাহীমের বংশধর ছিল না?
৬৪. শয়তানের চরিত্র কি ছিল যা ঈসা মসিহ আমাদের কাছে স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন ?
৬৫. ইহুদিরা কেন ঈসা মসিহকে পাথর মারতে চেয়েছিল?
৬৬. জন্মান্ধ লোকটিকে ঈসা মসিহ কেন চক্ষুদান করেছিল?
৬৭. জন্মান্ধ ব্যক্তিকে চক্ষুদানের সম্ভাব্যতাকে ইহুদিরা কেন অস্বীকার করেছিল?
৬৮. যুবক ব্যক্তিটি তার জিজ্ঞাসাবাদের সময় ক্রমশ: কি উপলব্ধি করেছিল?
৬৯. ঈসা মসিহের সামনে নতজানু হওয়া কি অর্থ বোঝায়?
৭০. ঈসা মসিহ তার মেষদের ওপর কি আশির্বাদ অর্পণ করেন?
৭১. ঈসা মসিহ কিভাবে ভালো রাখাল হলেন?
৭২. ঈসা মসিহ কিভাবে তার মেষপাল পরিচালিত করেন?
৭৩. ঈসা মসিহ কিভাবে তার বেহেশতি বৈশিষ্টের ঘোষণা দিলেন?
৭৪. লাসারের বাস্তবিক মৃতু্য হওয়া সত্ত্বেও ঈসা মসিহ কেন খোদার মহিমার কথা বলেছিলেন?
৭৫. ঈসা মসিহ বিজয়ীর মতো লাসারকে উদ্ধার করতে কেন এগিয়ে গেলেন?
৭৬. এখন আমরা কেমন করে মৃতু্য থেকে জীবিত হই?
৭৭. ঈসা মসিহ কেন অস্থির হয়েছিলেন এবং কেন কেঁদেছিলেন?
৭৮. লাসারের পুনুরুত্থানের মধ্য দিয়ে কিভাবে খোদার মহিমা প্রকাশিত হলো?
৭৯. ইহুদি পরিষদ কেন ঈসা মসিহকে হত্যা করেছিল?
আপনার নাম এবং পূর্ণ ঠিকানা স্পষ্ট করে শুধু মাত্র খামের ওপর নয় কিন্তু প্রশ্নপত্রের ওপর লিখতে ভুলবেন না৷ নিচের ঠিকানায় এটাকে পাঠিয়ে দিন৷ Waters of life MJWT |