Home
Links
Bible Versions
Contact
About us
Impressum
Site Map


WoL AUDIO
WoL CHILDREN


Bible Treasures
Doctrines of Bible
Key Bible Verses


Afrikaans
አማርኛ
عربي
Azərbaycanca
Bahasa Indones.
Basa Jawa
Basa Sunda
Baoulé
বাংলা
Български
Cebuano
Dagbani
Dan
Dioula
Deutsch
Ελληνικά
English
Ewe
Español
فارسی
Français
Gjuha shqipe
հայերեն
한국어
Hausa/هَوُسَا
עברית
हिन्दी
Igbo
ქართული
Kirundi
Kiswahili
Кыргызча
Lingála
മലയാളം
Mëranaw
မြန်မာဘာသာ
नेपाली
日本語
O‘zbek
Peul
Polski
Português
Русский
Srpski/Српски
Soomaaliga
தமிழ்
తెలుగు
ไทย
Tiếng Việt
Türkçe
Twi
Українська
اردو
Uyghur/ئۇيغۇرچه
Wolof
ייִדיש
Yorùbá
中文


ગુજરાતી
Latina
Magyar
Norsk

Home -- Bengali -- Romans - 057 (Is Israel Responsible for their Unbelief?)
This page in: -- Afrikaans -- Arabic -- Armenian-- Azeri-- BENGALI -- Bulgarian -- Cebuano -- Chinese -- English -- French -- Georgian -- Greek -- Hausa -- Hebrew -- Hindi -- Igbo -- Indonesian -- Javanese -- Kiswahili -- Malayalam -- Polish -- Portuguese -- Russian -- Serbian -- Somali -- Spanish -- Tamil -- Telugu -- Turkish -- Urdu? -- Yiddish -- Yoruba

Previous Lesson -- Next Lesson

রোমীয়দের - প্রভুই আমাদের ধার্মিকতা
রোমীয়দের কাছে হযরত পৌলের লেখা পত্রের ওপর পর্যালোচনা
দ্বিতীয় খণ্ড - খোদার বাছাই করা বংশ হযরত ইয়াকুবের সন্তানদের মন কঠিন করা সত্ত্বেও তাঁর ধার্মিকতা সম্পূর্ণ অনড়৷ (রোমীয় ৯:১ - ১১:৩৬)
৪. খোদার ধার্মিকতা কেবল বিশ্বাসেই হয় লব্ধ আর তা কখনোই শরীয়ত পালনের দ্বারা অর্জণ করা সম্ভব নয় (রোমীয় ৯:৩০ - ১০:২১)

ঘ) ইস্রায়েল জাতি নিজেরাই কি দায়ী তাদের অবিশ্বাসের জন্য? (রোমীয় ১০:১৬-২১)


রোমীয় ১০:১৬-২১
১৬. কিন্তু সবাই সেই সুসংবাদে সাড়া দেয় নি৷ নবী ইশাইয়া বলেছেন, মাবুদ, আমাদের দেওয়া সুসংবাদের ওপর কে ঈমান এনেছে? ১৭. তাহলে দেখা যায়, আল্লাহর কালাম শুনবার ফলেই ঈমান আসে, আর মসিহের বিষয় তবলিগের মধ্য দিয়ে সেই কালাম শুনতে পাওয়া যায়৷ ১৮. কিন্তু আমি বলি, বনি-ইসরাইলেরা কি সেই কালাম শুনতে পায় নি? নিশ্চয় শুনেছে৷ পাক-কিতাব বলে, তাদের ডাক সারা দুনিয়াতে ছড়িয়ে পড়েছে, ছড়িয়ে পড়েছে তাদের কথা পৃথিবীর শেষ সীমা পর্যন্ত৷ ১৯. আমি আবার বলি, বনি-ইসরাইলরা কি সেই কালাম বুঝতে পারে ন?ি প্রথমে নবী মূসার মধ্য দিয়ে আল্লাহ বলেছেন, যে জাতি কোনো জাতিই নয়, সেই জাতিকে দিয়েই আমি তোমার আগ্রহ জাগিয়ে তুলব; একটা অবুঝ জাতিকে দিয়ে তোমাকে রাগিয়ে তুলব৷ ২০ তারপর নবী ইশাইয়ার মধ্য দিয়ে আল্লাহ আরও জোর দিয়ে বলেছেন, আমি তাদের কাছেই ছিলাম, কিন্তু তারা কোনো সাহায্যের জন্য আমার কাছে আসে নি৷ আমি এই লোকদের আমার কাছে অনুরোধ জানাবার সুযোগ দিয়েছি, কিন্তু তারা আমার কাছে কোনো অনুরোধ জানায় নি৷ ২১. কিন্তু বনি-ইসরাইলদের বিষয়ে তিনি বলেছেন, অবাধ্য ও একগুঁয়ে লোকদের দিকে আমি সারা দিন আমার হাত বাড়িয়েই রয়েছি৷

পৌল পরিষ্কার সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীর সাক্ষ্য দিয়ে আসছেন রোমে অবস্থিত ইহুদিদের দ্বারা গর্বিত জামাতে, যারা মসিহের আগমনের অপেক্ষায় রয়েছে অপেক্ষমান, তারা হয়ত, মসিহকে চেনেন না, নতুবা বিজয়ের শুভ বার্তা নেই তার মধ্যে যার জন্য আছে তারা অপেক্ষমনা, আসলে তারা সব সময় খোদার কালামের বিরোধিতা করে আসছে৷ নবী ইশাইয়ার সময়ে এমন অবস্থা ঘটেছিল, যার কারণে তিনি শোকে ছিলেন সম্পূর্ণ ব্যাথাতুর, আর তার লোকদের জন্য তিনি মর্মপীড়া ভোগ করেছেন৷ অত্র পত্র লেখার ২৭০০ বত্‍সর পূর্বে তিনি প্রকাশ করেছেন, 'কে আমাদের বর্ণনা বিশ্বাস করবে?' (ইশাইয়া ৫৩:১)৷

ইহুদিদের অধিকাংশ লোক সুসমাচার শুনতে পেয়েছে৷ তারা তা না বুঝতে পেরেছে, না বিশ্বাস করেছে৷ অনেকেই মনে করেছে তাদের প্রতি করুনাধারা প্রকাশ প্রদান করা হয়েছে, কিন্তু উক্ত সুসমাচার মেনে নেবার জন্য বাধ্যতা প্রকাশ করেনি৷ তারা অবিশ্বাসি পরিমন্ডল ও কঠিন হৃদয়কে বেশি ভালোবেসেছিল, প্রকৃত নাজাতদানকারী প্রভুকে অন্তর দিয়ে গ্রহণ করতে পারে নি৷ আর করুনামায় স্রষ্টাকে যতোটা ভয় করতো তার চেয়ে তারা মানুষকে বেশি ভয় করতো৷

সংক্ষেপে পৌল পূর্বের বক্তব্যের জবাব দিলেন, প্রচারের পলে বিশ্বাস জন্ম নেয়৷ কিভাবে আপনার কাছে সুসমাচার পৌছেছে, যথা গানের মাধ্যমে অথবা কিতাবুল মোকাদ্দাসের আয়াতের মাধ্যমে, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার হৃদয় দুয়ারে খোদা করাঘাত করেছেন, আর সাথে সাথে আপনি আপন হৃদয় তার জন্য খুলে দিয়েছেন, যদি তিনি আপনাকে এড়িয়ে তবে আপনি বিপন্ন হয়ে পড়তেন৷ যারাই অন্যের কাছে সুসমাচার প্রচার করে তাদের উচিত নয় আভিজাত্যের ভাবধারায় উপস্থাপন করা যা সাধারণ লোকদের কাছে বোধগম্য হয় না, যা করণীয় তা হলো সাধারণের বোধগম্য ভাষায়, সাধারণ শব্দের মাধ্যমে তা প্রচার করা, শ্রবণকারীরা তা শুনতে ও বুঝতে তথা হৃদয়ঙ্গম করতে পারে৷ শ্রবণকারীর কাছে সহজবোধ্য ভাষাতে প্রচার করা উচিত্‍৷ বিষয়বস্তুর পরিপূর্ণ অংশ তাদের কাছে উপস্থাপন করতে হবে, কোনো মতেই আংশিক নয়৷ যারাই প্রচার কাজে সম্পৃক্ত তারা যেন নিজেদের প্রশিক্ষিত করে নেয়, বক্তৃতার মধ্য দিয়ে বাস্তব বিষয়টিকে তুলে ধরার জন্য৷ আর বন্ধুত্বপূর্ণ ভাবধারায় ও একান্ত ব্যক্তিগত সম্পর্কের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করতে হবে৷ খোদার ইচ্ছা ও কালাম প্রচারের সাথে প্রার্থনা থাকবে সম্পৃক্ত৷ আর বক্তাকে অবশ্যই বিশ্বাস করতে হবে যা কিছু সে প্রচার করছে, তার সাক্ষ্যে থাকবে খোদার প্রশংসা ও ধন্যবাদের চূড়ান্ত স্তর৷

প্রচার কাজ কোনো তাত্তি্বক শিক্ষা নয় বরং খোদার পক্ষে আহ্বান জানানো যা তার অভিষেক ও শৃঙ্খলা মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ৷ তাই খোদার উপর আমাদের বিশ্বাস হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সুসমাচারের ওপর বিশ্বাসের চেয়ে, কেননা প্রভু তাঁর কালাম আমাদের কাছে প্রেরণ করেছেন, যারা তা শ্রবণ ও গ্রহণ করবে, তারা কাছে আসবে, আর এ কালাম তাদেরকে সাবধান করবে, ন্যায়পথে চালনা করবে, নির্দেশনা দিবে, আহ্বান জানাবে, উত্‍সাহ যোগাবে এবং আলোড়িত করবে৷ বক্তা প্রভুর স্থানে দাঁড়িয়ে কথা বলবেন না বরং মসিহের একজন বাধ্যগত প্রতিনিধি হিসেবে বলবেন, যেমন পৌল বলেছেন: সেই জন্যই আমরা মসিহের দূত হিসেবে তাঁর হয়ে কথা বলছি৷ আসলে আল্লাহ যেন নিজেই আমাদের মধ্য দিয়ে লোকদের কাছে অনুরোধ করছেন৷ তাই মসিহের হয়ে আমরা এই মিনতি করছি, 'তোমরা আল্লাহর সঙ্গে মিলিত হও৷' (২করিন্থীয় ৫:২০)

পৌলের আশ্চর্যের কারণ হলো: হয়তো অধিকাংশ ইহুদি জনতা মসিহের দ্বারা অর্জিত নাজাতের বিষয় জানতেই পারেনি৷ হয়তো কেউই পরিষ্কারভাবে একমাত্র মসিহের বিষয় তাদের বলেন নাই৷ যবুরের আলোকে পৌলের প্রশ্নের ধরণ আমরা দেখতে চাই, যবুর ১৯:৬, খোদার কালাম ধার্মিকতার সুর্যের মতো৷ সে আসমানের একদিক থেকে ওঠে আর ঘুরে অন্যদিকে যায়, তার তাপ থেকে কিছুই রেহাই পায় না৷ মসিহ সুর্যেরই মতো গোটা বিশ্ব আলোকিত করেন, তাই সুসমাচার বিশ্বটিকে উজ্জ্বল রুহানি আলোয় করেন উদ্ভাসিত৷ মসিহের আগমনে, তাঁর কুদরতের কাজ দেখে এবং তাঁর কন্ঠ শুনে লক্ষকোটি জনতা পিছিয়ে যাবে৷ আজকে আমরা তাই বলে থাকি, যে কেউ তাঁর কালাম শুনতে চান তিনি তাঁর কাছে ছুটে আসুন আর যে তাকে তালাশ করে সে অবশ্যই পেয়ে যায়৷ যে কেউ তার সুসমাচার শ্রবন করতে চায় সে রেডিও টেলিভিশনের দ্বারা সুসমাচার সহজেই শুনতে পারে৷

মানুষ বর্তমানে খুঁজে ফিরছে আমাদের কী বেছে নিতে হবে, টাকা-পয়সা না পাকরূহ? টাকা-পয়সা না খোদা? আমি কি সম্মান খুঁজে ফিরবো, খুঁজবো ক্ষমতা, যৌনামোদ ও রং তামাশা? অথবা খোদার কালাম শুনবো এবং তা মেনে চলবো জীবনের সর্বক্ষেত্রে আত্মতুষ্টির পথে লোকজন বহুলাংসে সমর্পিত হয়৷ তবে কে রয়েছে অবশিষ্ট যে কিনা খোদার কালাম শ্রবণ করতে প্রস্তুত ও তার সেবা কাছে রয়েছে স্বেচ্ছায় নিয়োজিত? পৌল আরও আশ্চর্যের সাথে লক্ষ্য করেছেন, হয়তো ইয়াকুবের বংশধর আদৌ বুঝতে পারে নি তাদের কাছে যা ঘোষণা করা হয়েছে৷ হয়তো পূর্ণাঙ্গ সুসমাচার বোধগম্য ভাষায় তাদের কাছে পৌছানো হয় নি৷ কিন্তু মুসা নবীর মাধ্যমে এ সকল প্রশ্নের/সন্দেহের জবাব ইতোপূর্বে খোদা দিয়ে দিয়েছেন, তিনি বলেছেন, 'আমিও তাদের অন্তরে আগুন জ্বালাব, একটা অবুঝ জাতির হাতে ফেলে তাদের রাগ জাগাব (দ্বিতীয় বিবরণ ৩২:২১)

মুসা নবীর কাছে তার উক্তিটি প্রভু জনগণকে বুঝাতে চেয়েছেন, যেহেতু আমার কথা শুনতে তোমরা আগ্রহী নও, তাই আমি আমার প্রেম ও আমাকে অশিক্ষিত অজানা-অচেনা লোকদের কাছে প্রকাশ করবো তোমাদের পরিবর্তে একটি অচেনা জাতির প্রতি আমার প্রদত্ত আশির্বাদের ফল্গুধারা বর্শিত হতে দেখে তোমরা ঈর্ষাকাতর হয়ে পড়বে৷ তোমরা আসলে একগুয়ে ঠুনকো অহমিকায় আচ্ছন্ন জাতি৷ আমি তাদের এমনভাবে পরিচালনা করবো যাতে তারা আমাকে প্রেম ও সম্মান করে৷

মসিহের আবির্ভাবের ৬০০ বত্‍সর পূর্বে খোদা নবী ইশাইয়ার মাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন, 'যারা আমাকে খুঁজেনি তাদের কাছে ধরা দিয়েছে, যারা আমাকে তালাশ করে না তাদের কাছেই আমি হাজির হই' (ইশাইয়া ৬৫:১, রোমীয় ৯:৩০)৷

বর্তমানে আমরা দেখতে পাই খোদা অবিশ্বাসীদের বিরোধিতা করে চলছেন, যেন তারা প্রকৃত খোদার অস্তিত্ব ও পরিচয় পেয়ে যায়৷ যারা তাঁর তোয়াক্কা করে না তাদের সাথে তিনি স্বপ্ন, অলৌকিক ঘটনা ও রোগব্যধির মধ্য দিয়ে দর্শণ দিয়ে ফিরছেন৷ বিজ্ঞানের বিকাশের যুগেও অনেক বৈজ্ঞানিক বৈশ্বিক বিকাশের কারণ খুঁজে না পেয়ে বাধ্য হয়ে তারা একজন স্রষ্টার অস্তিত্ব মেনে নিচ্ছেন৷ অথচ খোদার মনোনীত লোকজন তাকে ছেড়ে দিয়ে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখতে স্বচেষ্ট৷ যারা খোদাকে জানে না তাদের আপন করার জন্য তথা তাঁর কাছে নিয়ে আসার জন্য খোদার শত সহস্র পথ খোলা রয়েছে৷ এ বিষয়টি হলে গোপন বিষয় যা পৌল তার প্রচার যাত্রার সময় অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন শোক ও আনন্দের মধ্য দিয়ে (প্রেরিত ২৮:২৪-৩১)৷

খোদা ইশাইয়া নবীর কাছে আরো ঘোষণা দিয়েছেন, 'একগুঁয়ে লোকদের দিকে আমি সারা দিন আমার হাত বাড়িয়েই রেখেছি৷ তারা নিজের নিজের কল্পনার পিছনে গিয়ে খারাপ পথে চলে৷ সেই লোকেরা আমার মুখোমুখি হয়েই আমাকে অনবরত বিরক্ত করছে; তারা বাগানে বাগানে কোরবানী করছে আর ইটের ওপরে ধূপ জ্বালাচ্ছে' (ইশাইয়া ৬৫:২-৩)৷ এ ঘোষনার মাধ্যমে খোদা আমাদের কাছে বলতে চাচ্ছেন, তাঁর হাত বিস্তৃত রয়েছে অবাধ্য ব্যক্তি ও জাতিকে রক্ষা করার জন্য, যেমন মাতা তার হাত প্রস্তুত রাখে সন্তানের জন্য যেন সে পড়ে না যায়, বিপন্ন হয়ে না পড়ে; একইভাবে প্রভু প্রস্তুত রয়েছেন তাঁর অবাধ্য সন্তানদের রক্ষা করার জন্য, তবে তিনি বার বার লক্ষ করে আসচেন, তাঁর কথায় কর্ণপাত করার সময় তাদের হাতে নেই৷ ইচ্ছাকৃতভাবে তারা তাঁর অবাধ্যতার পথে এগিয়ে চলছে আর বিরোধিতা করছে ঘৃণাভরে৷

ভেবে দেখুন, খোদার প্রেম কত মহান ও তিনি কত মহত্‍, যিনি তাঁর প্রত্যাখ্যানকারীকে এবং তার বিপক্ষকারীকে পরিত্যাগ করেন না, তাদের বিদ্রোহ যতই মাত্রাতিরিক্ত হয়ে চলুক৷ বিপরীতক্রমে নিয়ত তাদের প্রতি তাঁর অফুরন্ত প্রেম ঝড়িয়ে চলছেন৷ যাহোক, শেষতক মহান বিচারক তাঁর মনোনীতদের বিরুদ্ধে তাঁর বিচারের রায় ঘোষণা করবেন৷ ইচ্ছাকৃতভাবে তারা তাঁর বিরোধিতা করে চলছেন, আর কখনোই চায় নি যে তিনি তাদের রক্ষা করবেন৷ তারা অন্ধ ব্যক্তির মতো যাকে গর্তের বিষয়ে সাবধান করা সত্ত্বেও স্বেচ্ছায় উক্ত গর্তে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে নিচে পড়ে গেল৷ তদ্রুপ খোদা ইস্রায়েল জাতিকে পূর্ব থেকে বারবার হুশিয়ার করা সত্ত্বেও স্বেচ্ছায় গিয়ে বিপন্ন হয়ে পড়লো আর নিজেরা নিজেদের বিপদের জন্য হয়ে আছে দায়ী৷ যদিও সর্বকালে তাদের প্রতি বলবত্‍ রয়েছে খোদার অফুরান প্রেম৷

প্রার্থনা: হে মসিহের পিতা, তুমি আমাদেরও পিতা, যিনি আমাদের রক্ষার জন্য সর্বদা বাড়িয়ে রেখেছেন দু'হাত৷ যেমন মাতা তার সন্তানকে বিপদের হাত থেকে রক্ষার জন্য করে থাকেন৷ তোমার প্রেমের জন্য আমরা তোমার আরাধনা করি, তোমাকে প্রেম করি, আর প্রার্থনা করি, ইয়াকুবের বংশের লোকদের চোখ খুলে দাও যেন তারা মসিহকে শুনতে ও দেখতে পারে, আর তাঁর কালাম মনোযোগ দিয়ে শুনতে ও মানতে পারে৷

প্রশ্ন:

৬৯. তিনি যদি ইচ্ছে করেন, তারা প্রত্যেকে সুসমাচার শুনবে, বুঝবে, গ্রহণ করবে তবে কেমন হবে?
৭০. খোদা কেন ব্যক্তিকে পুনর্গঠন করতে চান গোটা সমাজের মধ্যে?

www.Waters-of-Life.net

Page last modified on February 25, 2014, at 01:39 PM | powered by PmWiki (pmwiki-2.3.3)