Waters of LifeBiblical Studies in Multiple Languages |
|
Home Bible Treasures Afrikaans |
This page in: -- Albanian -- Arabic -- Armenian -- BENGALI -- Burmese -- Cebuano -- Chinese -- Dioula -- English -- Farsi? -- French -- Georgian -- Greek -- Hausa -- Hindi -- Igbo -- Indonesian -- Javanese -- Kiswahili -- Kyrgyz -- Malayalam -- Peul -- Portuguese -- Russian -- Serbian -- Somali -- Spanish -- Tamil -- Telugu -- Thai -- Turkish -- Twi -- Urdu -- Uyghur? -- Uzbek -- Vietnamese -- Yiddish -- Yoruba
Previous Lesson -- Next Lesson যোহন - নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলছে
যোহন বর্ণীত মসিহের নাজাতের বারতার সুসমাচার ওপর অধ্যয়ন
দ্বিতীয় খণ্ড - নূর অন্ধকারের মধ্যে জ্বলিতেছে (যোহন ৫:১ - ১১:৫৪)
ক) জেরুজালেমে দ্বিতীয় যাত্রা (যোহন ৫:১-৪৭) -- ঈসা মসিহ এবং ইহুদিদের মধ্যে বিবাধের শুরু হলো
৫. অবিশ্বাসের কারণ (যোহন ৫:৪১-৪৭)যোহন ৫:৪১-৪৪ ঈসা মসিহ তাঁর শত্রুদের বর্ম চূর্ণ করলেন, এবং তাদের হৃদয়ের অবস্থা ও ভবিষ্যতের পরিণতিকে দেখালেন৷ তিনি তাদের মন্দ অভিপ্রায় ও চরিত্রের খারাপ বৈশিষ্টগুলো তুলে ধরলেন৷ মানুষের কাছ থেকে প্রশংসা পাবার কোন প্রয়োজন তার ছিল না, যেহেতু তিনি তার কাজের বিষয়ে ভালোভাবে জানতেন, এই দৃঢ় বিশ্বাস তার কাজের ফলাফলকে ব্যাহত করতে পারে নাই৷ তিনি সম্মানিত হলে সে সম্মান তার পিতাকেই দিতেন৷ তিনি প্রথমেই পিতার কাছে প্রার্থনা করতে শিখেছিলেন, নিজের কাছে নয়৷ তিনি প্রর্থনা করতে চূড়ান্তভাবে শিখেছিলেন, 'হে আমাদের বেহেস্তি পিতা, তোমার নাম পবিত্র বলিয়া মান্য হোক, তোমার রাজ্য আসুক, তোমার ইচ্ছা যেমন বেহেশতি তেমনি দুনিয়াতেও পূর্ণ হোক'৷ ঈসা মসিহ সকল সম্মান এবং গৌরব পেতে নিজেই অস্বীকার করেছিলেন৷ তার পিতার মহিমাই তার আদর্শ বাণী ছিল খোদার অধিকারের জন্য উদ্দিপনা তাকে গ্রাস করেছিল৷ সৃষ্টি মুক্তি এবং পুর্ণাঙ্গতার মধ্যে খোদার ভালোবাসা উত্সাহদায়ক ছিল৷ এটা হলো পবিত্র ত্রিত্বের মূল বৈশিষ্ট্য৷ আইনের সিদ্ধতা এবং পুনাঁঙ্গতার প্রতিশ্রুতি তার ভালোবাসার বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরে৷ যে কেউ এটা ধারণ করে, সে নিজের জন্য বাঁচে না, নিজেকে সম্মান করে না কিন্তু অন্যদেরকে সম্মান করে এবং আত্ম অস্বীকারের মধ্য দিয়ে তাদের সেবা করে৷ তার যা কিছু আছে সব কিছু দরিদ্র্যদের দিয়ে দেয়৷ ভালোবাসা কখনো ব্যর্থ হয় না৷ কোন মানুষই নিজের ইচ্ছায় খোদাকে ভালোবাসে না কিন্তু যে পাপের পঙ্কিলতায় বেদর্নাত হয় সে অনুতপ্ত হয় এবং ঈসা মসিহের মধ্যে খোদার ভালোবাসাকে বিশ্বাস করে এবং পাক রুহের মাধ্যমে খোদার ভালোবাসায় তাদের হৃদয় ভরে গেছে তা স্বীকার করে, যেমন পৌল করেছিল এই ভালোবাসা ত্যাগ, অবমানিত হওয়া এবং ধৈর্যের মধ্য দিয়ে আসে৷ যে কেউ তার আত্মাকে খোদার রুহের কাছে উম্মোচন করে সে পবিত্র ত্রিত্ব এবং সকলকে ভালোবাসবে৷ কিন্তু যে নিজেকে নিয়ে দম্ভ করবে এবং চিন্তা করবে সে ভালো এবং সত্য প্রায়শ্চিত্তকারী, কিন্তু আসলে সে খোদার রুহের একজন প্রতিপক্ষ ব্যক্তি৷ সে পুরোপুরি ভাবে স্বার্থপর৷ সে নুতন জীবনের প্রত্যাশা করে না অথবা একজন নাজাতদাতার প্রয়োজনকে উপলদ্ধি করে না, কিন্তু তার হৃদয়কে কঠোর করে৷ ঈসা মসিহ একজন অচেনা আগন্তুকের মতো খোদাবন্দ হয়ে আসেননি কিন্তু পিতার নামে এসেছেন, খোদার ভালোবাসা এবং করুণা প্রকাশ করতে৷ সবাই, যারা ঈসা মসিহকে প্রত্যাখ্যান করে, তারা প্রমাণ করে যে তাদের হৃদয়কে খোদার ভালোবাসার জন্য রুদ্ধ৷ তারা আলোর থেকে অন্ধকারকেই বেশি ভালোবাসে এবং তাই যারা আলোর মধ্যে জন্ম লাভ করেছে তাদের ঘৃণা করে৷ ঈসা মসিহ তাঁর শত্রুদেরকে মসিহের শত্রুর আগমনের বিষয়ে জানিয়েছিল, যে সকল স্বার্থপর ও অহঙ্কারী ব্যক্তিদেরকে জড়ো করবে এবং তাদেরকে খোদার ভালোবাসার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে চালিত করবে৷ সে মোজেজা দেখাবে এবং ঈসা মসিহের অনুকরণ করবে৷ অনেকে বিশ্বাস করতে পারে না, সত্যিকার অনুতাপ স্বীকার করার থেকে পরস্পরের ভিতর তোষামোদিতে বেশি পছন্দ করে৷ তারা নিজেদেরকে ভালো বলিষ্ঠ এবং চালাক বলে বিবেচনা করে৷ তারা পবিত্রজনের সামনে ভয়ে কাঁপে না, এবং এটা উপলব্ধি করে না যে একমাত্র তিতিনই খাঁটি বা মঙ্গলময়৷ অবিশ্বাসের কারণ হলো আত্মন্যায়পরায়ণতা, এবং গর্ব হলো মিথ্যা আচরণের নিদর্শন৷ যে কেউ খোদাকে এবং তার নিজের আত্মাকে চেনে সে অভিভূত হয় এবং তার পাপ স্বীকার করে এবং সকল প্রকার গৌরব ও সম্মানকে প্রত্যাখ্যান করে, বরং সব সময় পিতা এবং পুত্রকে মহিমান্বিত করে৷ সে রহমতোকে বির্বরধিত করে৷ আমরা বিশ্বাস করি যে, আমরা ক্ষমাপ্রাপ্ত পাপী এবং আমাদের আত্মগর্বের আচরণ থেকে মুক্তি পেয়েছি৷ আমরা জানি আমরা কে, এবং খোদা কে৷ ভালোবাসা একটি বন্ধুর কাছে সত্যি কথা বলে; দাম্বিক ব্যক্তি নিজেকে এবং অন্যকে প্রবঞ্জিত করে, খোদার রুহকে ত্যাগ করে এবং আমাদেরকে অবনমিতো করে৷ যোহন ৫:৪৫-৪৭ আইনজ্ঞদের গর্ব খর্ব করতে মসিহ আরও এগিয়ে গেলেন এবং বললেন, খোদার সামনে তোমাদেরকে অভিযুক্ত করতে আমি কেবল অভিশংসক নই, মুসা নিজেই তোমাদের দোষারোপ করবেন৷ তিনি তোমাদেরকে চুক্তি পালনের আইন-কানুন দিয়েছিলেন যা তোমাদেরকে অপরাধী বলিয়া রায় দেয়৷ তোমরা ভালোবাসাকে পরিত্যাগ করেছ এবং আইনের দোহাই দিয়ে আমাকে হত্যা করতে চাও৷ খোদার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তোমরা অন্ধকারে চলাফেরা কর৷ আমি একজন অসুস্থ লোককে বিশ্রামবারে সুস্থ করেছি, এবং তোমরা খোদার এই কাজে অখুশি হয়েছ, এছাড়াও তোমরা আমাকে ঘৃণা করো, আমি খোদার ভালোবাসায় রক্ত মাংমেস মূর্ত হয়েছি৷ এগুলো যে নাজাতদাতার তা বিশ্বাস করতে তোমরা অস্বীকার কর, তোমাদের রূহ হলো বিদ্রোহী এবং রুঢ়৷ খোদা তোমাদেরকে জীবনের জন্য আইন-কানুন দিয়েছেলেন, মৃতু্যর জন্য নয়৷ তোমরা যদি অনুতপ্ত হতে তাহলে তোমরা একজন ত্রাণকর্তার প্রত্যাশা করতে৷ আইন-কানুন এবং নবীরা যিনি আসছেন তার ভূমিকার অংশ ছিল৷ তোমরা আইন-কানুনের উদ্দেশ্যকে বিকৃত করেছ, এবং নিজেদের ইচ্ছাগুলোকে অনুমোদন দিয়েছ খোদার নির্দেশগুলিকে বিচার করতে৷ তোমরা ভবিষ্যদ্বাণীকে উপলব্ধি করতে পার না৷ তোমাদের মন্দ আত্মা সত্যকে উপলব্ধি করতে বাধা দেয়৷ তোমরা মূর্খ এবং বধির থাকবে, এবং কারণে তোমার জীবনের কালামে বিশ্বাস করো না'৷ প্রশ্ন: ৪৩. ঈসা মসিহ কেন নিজের জন্য মহিমাকে গ্রহণ করেননি যেমন অন্যরা তা করতো?
QUIZ – 2প্রিয় পাঠক, ২৫. ঈসা মসিহ কেন এবাদতখানায় গিয়েছিলেন এবং সেখানে বসে যারা কেনাবেচা করছিলেন কেন তাদেরকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন?
২৬. নিকদিমের ধার্মিকতা এবং ঈসা মসিহের উদ্দেশ্যের মধ্যে পার্থক্য কী ছিল?
২৭. বিশ্বাসীদের মধ্যে নবজন্মের নিদর্শনগুলি কী কী?
২৮. ঈসা মসিহের সাথে মরু প্রান্তরের সাপের সাথে কীভাবে সাদৃশ্য হয়?
২৯. ঈসা মসিহতে বিশ্বাসকারীরা কেন বিচারের সম্মুখীন হবে না?
৩০. কী অর্থে ঈসা মসিহ বিবাহের বর হলেন?
৩১. আমরা কেমন করে অনন্ত জীবন লাভ করি?
৩২. ঈসা মসিহ আমাদেরকে কী উপহার দান করেন এবং এর গুণাগুণ কী?
৩৩. কোন জিনিস সত্য এবাদতকে বাধা দেয়, এবং সত্যিকারভাবে কী ফলাফল নিয়ে আসে?
৩৪. কীভাবে আমরা জীবন্ত পানি দিয়ে সিক্ত হই?
৩৫. কেমন করে আমরা ঈসা মসিহের জন্য উপকারী ফসল ছেদনকারী হতে পারি?
৩৬. বিশ্বাস বৃদ্ধির স্তরগুলি কী যা রাজ কর্মচারিটি পেরিয়েছিল?
৩৭. বৈথেসদার দীঘির কাছে পঙ্গু লোকটিকে ঈসা মসিহ কেমন করে সুস্থ করেছিলেন?
৩৮. ইহুদিরা কেন ঈসা মসিহের ওপর নির্যাতন করেছিল?
৩৯. কীভাবে এবং কেন খোদা তার পুত্রের সাথে কাজ করেন?
৪০. কোন দুটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের ভার পিতা ঈসা মসিহকে সম্পাদক করতে দিয়েছিলেন?
৪১. পিতা এবং পুত্রের মধ্যে কি সম্পর্ক যা ঈসা মসিহ আমাদের কাছে ব্যাখ্যা করেছিলেন?
৪২. চারটি সাক্ষ্য কী ছিল এবং তারা কী সাক্ষ্য দিয়েছিল?
৪৩. ঈসা মসিহ কেন নিজের জন্য মহিমাকে গ্রহণ করেননি যেমন অন্যরা তা করতো?
আপনারা নাম এবং পূর্ণঠিকানা স্পষ্ট করে শুধুমাত্র খামের ওপর নয় কিন্তু প্রশ্নপত্রের ওপর লিখতে ভুলবেন না৷ নিচের ঠিকায় এটাকে পাঠিয়ে দিন৷ Waters of life MJWT |